"ধর্ষণের পর মানসিক যে কষ্ট এবং গ্লানি সেটা কাওকে বোঝানো যাবে না"। সেই মানসিক চাপরে সাথে যোগ হয়েছে স্বামীর লাপাত্তা হয়ে যাওয়া। এখানে আসার পর তিনি কোন চিকিৎসা নিয়েছেন? জবাবে জানান, "(স্থানীয়) ক্লিনিকে গেলে তারা ইনজেকশন দিয়েছিল, পরে আবার যেতে বলেছিল কিন্তু আমি আর যাইনি"।
Image caption
উখিয়ার স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ
বেসরকারি সংস্থা রিসার্চ ট্রেনিং এন্ড ম্যানেজমেন্ট ইন্টারন্যাশনাল, যারা রোহিংগা নারীদের নিয়ে কার করে, তার একজন কর্মকর্তা মিজ শারমিন বলছিলেন " এসব নির্যাতিত নারীদের এখন দরকার কাউন্সেলিং অর্থাৎ মানসিক পরামর্শ। যাতে করে তারা এই ট্রমা থেকে বের হয়ে আসতে পারে। একই সাথে দরকার ফলো-আপ যাতে করে তাদের কোন শারীরিক অসুবিধা না হয়। কিন্তু সেটা তারা করে না"।
সালমা এবং সীমার মত আরো অন্তত ১০ জন মেয়ের সাথে আমার কথা হয়েছে যারা মিয়ানমারে নির্যাতনের শিকার হয়েছে। সেই ঘটনার ছয় মাস পরও তার ক্ষতচিহ্ন এখনো স্পষ্ট তাদের মনে, যার প্রভাব তাদের শরীর ও মনে প্রভাব ফেলেছে।
Nurjahan Begum
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Rashid Ahmmed
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
ahabub rahman
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?