Eyonaa Eyonaa
    #groomieclub #headshaver #nft #electricheadshaver #bookweekcostume
    Advanced Search
  • Login
  • Create New Account

  • Night mode
  • © 2023 Eyonaa
    About • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Help • Verification

    Select Language

  • English
  • Arabic
  • Dutch
  • French
  • German
  • Italian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Turkish
  • Bangla
Community
Events Blog Market Forum
Explore
Explore Popular Posts Play Games Watch Movies Jobs Offers Fundings
© 2023 Eyonaa
  • English
  • Arabic
  • Dutch
  • French
  • German
  • Italian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Turkish
  • Bangla
About • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Help • Verification
  • Create album
  • Create advertisement
  • Create new article
  • Create new event
  • Create New Group
  • Create New Page
md Ovi
User Image
Drag to reposition cover
md Ovi

md Ovi

@ovikhan
   
  • Timeline
  • Groups
  • Likes
  • Friends 2
  • Photos
  • Videos
2 Friends
8 posts
Male
01-01-94
Working at Student
Studied at Mothuranath high school
Living in Bangladesh
Located in Bangladesh
image
image
image
image
md Ovi
md Ovi
3 years ago ·Translate

#activebangladesh

image
Like
Comment
avatar

Nazmul Hasan Raj

Hddbndhd.
Like
· Reply · 1577580569

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

jamaljamal

Nc
Like
· Reply · 1577585652

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

jamaljamal

Ooow
Like
· Reply · 1577585669

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

md Ovi
md Ovi  shared a  post
3 years ago

S. M. Zafirul Hasan
S. M. Zafirul Hasan  
3 years ago

ঢাকার মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানার বন্য প্রাণী তত্ত্বাবধায়ক নূর আলম। ৩৫ বছর ধরে তিনি জলহস্তীর পরিচর্যা করছেন। তাঁর কথা শোনে সেখানকার জলহস্তীরা। তাদের সঙ্গে তাঁর নিবিড় সখ্য। নূর আলমের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন কমল জোহা খান
জাতীয় চিড়িয়াখানায় কবে এলেন?


নূর আলম: আমার বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার দারিয়াল গ্রামে। পড়াশোনা বেশি করতে পারিনি। কাজের খোঁজে ঢাকায় এসেছিলাম। বোটানিক্যাল গার্ডেনে আমার চাচাতো ভাই মালির কাজ করতেন। তিনি ১৯৮৩ সালে খবর পান যে চিড়িয়াখানায় বন্য প্রাণীর তত্ত্বাবধায়ক পদে বেশ কয়েকজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এ খবর পাওয়ার পর আমাকে না জানিয়ে একটা দরখাস্ত চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ বরাবর জমা দেন। ওই বছর জুন মাসে ২২৫ টাকা বেতনে আমার চাকরি হয়। সেটি ছিল স্থায়ী চাকরি।

তখন থেকেই জলহস্তীর দেখভাল করেন?

নূর আলম: প্রথম দিকে আমার দায়িত্ব পড়ে শিম্পাঞ্জির ঘরে। তখন চারটি শিম্পাঞ্জি ছিল চিড়িয়াখানায়। প্রথম দিকে ভয় লাগত। কীভাবে খাওয়াব, কীভাবে ওদের দেখাশোনা করব। এক বছর পর আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। কারণ, ১৯৮৪ সালে আফ্রিকা থেকে আনা হলো একটি জলহস্তী। ওর বয়স তিন বছরের মতো হবে। আমি নাম দিলাম টিটু।

জলহস্তী তো অনেক বড় প্রাণী, ভয় লাগল না?

নূর আলম: ভয় মানে কি! সেই রকম ভয়। টিটু যখন চিড়িয়াখানায় এল, কয়েক দিন তো পানিতে নামেনি। চুপ করে ঘাপটি মেরে বসে থাকত। এত বড় জন্তু, দেখেও ভয় লাগল। কী করব ভেবে পাচ্ছিলাম না। তখন আমি আর লাল মিয়া নামের এক সুপারভাইজার টিটুর গায়ে পানি মারি। তাতেও নড়ে না। এরপর ১৫ জন মিলে টিটুকে পানিতে নামালাম।

জলহস্তী টিটুর সম্পর্কে কিছু বলুন...

নূর আলম: ১৯৮৮ সালে টিটুর আচরণ ভীষণ বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল। সেপ্টেম্বর মাসে বন্যার সময় টিটু চিড়িয়াখানার বেষ্টনী থেকে বেরিয়ে যায়। কখনো থাকত পাশের তুরাগ নদে। আবার চলে যেত বোটানিক্যাল গার্ডেনে। এভাবে ১৬ দিন টিটু বাইরে বাইরে ঘুরে বেড়ায়। রাতে খাবার খেতে চিড়িয়াখানায় আসত। একদিন রাতে আমরা বুদ্ধি করে বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড দিই। এরপর ওর মাথার দিকে আলো ফেলি। আলো ফেললে টিটু ডুব দেয়। তখন বড় জাল ফেলে আস্তে আস্তে টিটুকে খাঁচায় নিয়ে আসা হয়। ১৯৮৯ সালে টিটুর সঙ্গী আসে। ওর নাম দিই ডায়না। এর তিন বছর পর ১৯৯২ সালে ডায়না আর টিটুর সংসারে জন্ম নেয় ওদের বাচ্চা। নাম দেওয়া হলো জলসুন্দরী। এভাবে ১৮টি বাচ্চার জন্ম আমার হাত ধরেই হয়েছে।

Like
Comment
avatar

Nazmul Hasan Raj

Jxxhsg
Like
· Reply · 1577580578

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

jamaljamal

Djhf
Like
· Reply · 1577585681

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

jamaljamal

Ehssg
Like
· Reply · 1577615436

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

md Ovi
md Ovi  shared a  post
3 years ago

S. M. Zafirul Hasan
S. M. Zafirul Hasan  
3 years ago

ঢাকার মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানার বন্য প্রাণী তত্ত্বাবধায়ক নূর আলম। ৩৫ বছর ধরে তিনি জলহস্তীর পরিচর্যা করছেন। তাঁর কথা শোনে সেখানকার জলহস্তীরা। তাদের সঙ্গে তাঁর নিবিড় সখ্য। নূর আলমের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন কমল জোহা খান
জাতীয় চিড়িয়াখানায় কবে এলেন?


নূর আলম: আমার বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার দারিয়াল গ্রামে। পড়াশোনা বেশি করতে পারিনি। কাজের খোঁজে ঢাকায় এসেছিলাম। বোটানিক্যাল গার্ডেনে আমার চাচাতো ভাই মালির কাজ করতেন। তিনি ১৯৮৩ সালে খবর পান যে চিড়িয়াখানায় বন্য প্রাণীর তত্ত্বাবধায়ক পদে বেশ কয়েকজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এ খবর পাওয়ার পর আমাকে না জানিয়ে একটা দরখাস্ত চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ বরাবর জমা দেন। ওই বছর জুন মাসে ২২৫ টাকা বেতনে আমার চাকরি হয়। সেটি ছিল স্থায়ী চাকরি।

তখন থেকেই জলহস্তীর দেখভাল করেন?

নূর আলম: প্রথম দিকে আমার দায়িত্ব পড়ে শিম্পাঞ্জির ঘরে। তখন চারটি শিম্পাঞ্জি ছিল চিড়িয়াখানায়। প্রথম দিকে ভয় লাগত। কীভাবে খাওয়াব, কীভাবে ওদের দেখাশোনা করব। এক বছর পর আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। কারণ, ১৯৮৪ সালে আফ্রিকা থেকে আনা হলো একটি জলহস্তী। ওর বয়স তিন বছরের মতো হবে। আমি নাম দিলাম টিটু।

জলহস্তী তো অনেক বড় প্রাণী, ভয় লাগল না?

নূর আলম: ভয় মানে কি! সেই রকম ভয়। টিটু যখন চিড়িয়াখানায় এল, কয়েক দিন তো পানিতে নামেনি। চুপ করে ঘাপটি মেরে বসে থাকত। এত বড় জন্তু, দেখেও ভয় লাগল। কী করব ভেবে পাচ্ছিলাম না। তখন আমি আর লাল মিয়া নামের এক সুপারভাইজার টিটুর গায়ে পানি মারি। তাতেও নড়ে না। এরপর ১৫ জন মিলে টিটুকে পানিতে নামালাম।

জলহস্তী টিটুর সম্পর্কে কিছু বলুন...

নূর আলম: ১৯৮৮ সালে টিটুর আচরণ ভীষণ বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল। সেপ্টেম্বর মাসে বন্যার সময় টিটু চিড়িয়াখানার বেষ্টনী থেকে বেরিয়ে যায়। কখনো থাকত পাশের তুরাগ নদে। আবার চলে যেত বোটানিক্যাল গার্ডেনে। এভাবে ১৬ দিন টিটু বাইরে বাইরে ঘুরে বেড়ায়। রাতে খাবার খেতে চিড়িয়াখানায় আসত। একদিন রাতে আমরা বুদ্ধি করে বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড দিই। এরপর ওর মাথার দিকে আলো ফেলি। আলো ফেললে টিটু ডুব দেয়। তখন বড় জাল ফেলে আস্তে আস্তে টিটুকে খাঁচায় নিয়ে আসা হয়। ১৯৮৯ সালে টিটুর সঙ্গী আসে। ওর নাম দিই ডায়না। এর তিন বছর পর ১৯৯২ সালে ডায়না আর টিটুর সংসারে জন্ম নেয় ওদের বাচ্চা। নাম দেওয়া হলো জলসুন্দরী। এভাবে ১৮টি বাচ্চার জন্ম আমার হাত ধরেই হয়েছে।

Like
Comment
avatar

Nazmul Hasan Raj

Xjdggsshs
Like
· Reply · 1577580589

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

jamaljamal

Djhg
Like
· Reply · 1577585783

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

md Ovi
md Ovi  shared a  post
3 years ago

S. M. Zafirul Hasan
S. M. Zafirul Hasan  
3 years ago

ঢাকার মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানার বন্য প্রাণী তত্ত্বাবধায়ক নূর আলম। ৩৫ বছর ধরে তিনি জলহস্তীর পরিচর্যা করছেন। তাঁর কথা শোনে সেখানকার জলহস্তীরা। তাদের সঙ্গে তাঁর নিবিড় সখ্য। নূর আলমের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন কমল জোহা খান
জাতীয় চিড়িয়াখানায় কবে এলেন?


নূর আলম: আমার বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার দারিয়াল গ্রামে। পড়াশোনা বেশি করতে পারিনি। কাজের খোঁজে ঢাকায় এসেছিলাম। বোটানিক্যাল গার্ডেনে আমার চাচাতো ভাই মালির কাজ করতেন। তিনি ১৯৮৩ সালে খবর পান যে চিড়িয়াখানায় বন্য প্রাণীর তত্ত্বাবধায়ক পদে বেশ কয়েকজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এ খবর পাওয়ার পর আমাকে না জানিয়ে একটা দরখাস্ত চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ বরাবর জমা দেন। ওই বছর জুন মাসে ২২৫ টাকা বেতনে আমার চাকরি হয়। সেটি ছিল স্থায়ী চাকরি।

তখন থেকেই জলহস্তীর দেখভাল করেন?

নূর আলম: প্রথম দিকে আমার দায়িত্ব পড়ে শিম্পাঞ্জির ঘরে। তখন চারটি শিম্পাঞ্জি ছিল চিড়িয়াখানায়। প্রথম দিকে ভয় লাগত। কীভাবে খাওয়াব, কীভাবে ওদের দেখাশোনা করব। এক বছর পর আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। কারণ, ১৯৮৪ সালে আফ্রিকা থেকে আনা হলো একটি জলহস্তী। ওর বয়স তিন বছরের মতো হবে। আমি নাম দিলাম টিটু।

জলহস্তী তো অনেক বড় প্রাণী, ভয় লাগল না?

নূর আলম: ভয় মানে কি! সেই রকম ভয়। টিটু যখন চিড়িয়াখানায় এল, কয়েক দিন তো পানিতে নামেনি। চুপ করে ঘাপটি মেরে বসে থাকত। এত বড় জন্তু, দেখেও ভয় লাগল। কী করব ভেবে পাচ্ছিলাম না। তখন আমি আর লাল মিয়া নামের এক সুপারভাইজার টিটুর গায়ে পানি মারি। তাতেও নড়ে না। এরপর ১৫ জন মিলে টিটুকে পানিতে নামালাম।

জলহস্তী টিটুর সম্পর্কে কিছু বলুন...

নূর আলম: ১৯৮৮ সালে টিটুর আচরণ ভীষণ বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল। সেপ্টেম্বর মাসে বন্যার সময় টিটু চিড়িয়াখানার বেষ্টনী থেকে বেরিয়ে যায়। কখনো থাকত পাশের তুরাগ নদে। আবার চলে যেত বোটানিক্যাল গার্ডেনে। এভাবে ১৬ দিন টিটু বাইরে বাইরে ঘুরে বেড়ায়। রাতে খাবার খেতে চিড়িয়াখানায় আসত। একদিন রাতে আমরা বুদ্ধি করে বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড দিই। এরপর ওর মাথার দিকে আলো ফেলি। আলো ফেললে টিটু ডুব দেয়। তখন বড় জাল ফেলে আস্তে আস্তে টিটুকে খাঁচায় নিয়ে আসা হয়। ১৯৮৯ সালে টিটুর সঙ্গী আসে। ওর নাম দিই ডায়না। এর তিন বছর পর ১৯৯২ সালে ডায়না আর টিটুর সংসারে জন্ম নেয় ওদের বাচ্চা। নাম দেওয়া হলো জলসুন্দরী। এভাবে ১৮টি বাচ্চার জন্ম আমার হাত ধরেই হয়েছে।

Like
Comment
avatar

md Ovi

j
Like
· Reply · 1577570866

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

Nazmul Hasan Raj

Hzyss be shs
Like
· Reply · 1577580605

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

jamaljamal

Dhbch
Like
· Reply · 1577585894

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

md Ovi
md Ovi  shared a  post
3 years ago

S. M. Zafirul Hasan
S. M. Zafirul Hasan  
3 years ago

ঢাকার মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানার বন্য প্রাণী তত্ত্বাবধায়ক নূর আলম। ৩৫ বছর ধরে তিনি জলহস্তীর পরিচর্যা করছেন। তাঁর কথা শোনে সেখানকার জলহস্তীরা। তাদের সঙ্গে তাঁর নিবিড় সখ্য। নূর আলমের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন কমল জোহা খান
জাতীয় চিড়িয়াখানায় কবে এলেন?


নূর আলম: আমার বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার দারিয়াল গ্রামে। পড়াশোনা বেশি করতে পারিনি। কাজের খোঁজে ঢাকায় এসেছিলাম। বোটানিক্যাল গার্ডেনে আমার চাচাতো ভাই মালির কাজ করতেন। তিনি ১৯৮৩ সালে খবর পান যে চিড়িয়াখানায় বন্য প্রাণীর তত্ত্বাবধায়ক পদে বেশ কয়েকজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এ খবর পাওয়ার পর আমাকে না জানিয়ে একটা দরখাস্ত চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ বরাবর জমা দেন। ওই বছর জুন মাসে ২২৫ টাকা বেতনে আমার চাকরি হয়। সেটি ছিল স্থায়ী চাকরি।

তখন থেকেই জলহস্তীর দেখভাল করেন?

নূর আলম: প্রথম দিকে আমার দায়িত্ব পড়ে শিম্পাঞ্জির ঘরে। তখন চারটি শিম্পাঞ্জি ছিল চিড়িয়াখানায়। প্রথম দিকে ভয় লাগত। কীভাবে খাওয়াব, কীভাবে ওদের দেখাশোনা করব। এক বছর পর আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। কারণ, ১৯৮৪ সালে আফ্রিকা থেকে আনা হলো একটি জলহস্তী। ওর বয়স তিন বছরের মতো হবে। আমি নাম দিলাম টিটু।

জলহস্তী তো অনেক বড় প্রাণী, ভয় লাগল না?

নূর আলম: ভয় মানে কি! সেই রকম ভয়। টিটু যখন চিড়িয়াখানায় এল, কয়েক দিন তো পানিতে নামেনি। চুপ করে ঘাপটি মেরে বসে থাকত। এত বড় জন্তু, দেখেও ভয় লাগল। কী করব ভেবে পাচ্ছিলাম না। তখন আমি আর লাল মিয়া নামের এক সুপারভাইজার টিটুর গায়ে পানি মারি। তাতেও নড়ে না। এরপর ১৫ জন মিলে টিটুকে পানিতে নামালাম।

জলহস্তী টিটুর সম্পর্কে কিছু বলুন...

নূর আলম: ১৯৮৮ সালে টিটুর আচরণ ভীষণ বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল। সেপ্টেম্বর মাসে বন্যার সময় টিটু চিড়িয়াখানার বেষ্টনী থেকে বেরিয়ে যায়। কখনো থাকত পাশের তুরাগ নদে। আবার চলে যেত বোটানিক্যাল গার্ডেনে। এভাবে ১৬ দিন টিটু বাইরে বাইরে ঘুরে বেড়ায়। রাতে খাবার খেতে চিড়িয়াখানায় আসত। একদিন রাতে আমরা বুদ্ধি করে বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড দিই। এরপর ওর মাথার দিকে আলো ফেলি। আলো ফেললে টিটু ডুব দেয়। তখন বড় জাল ফেলে আস্তে আস্তে টিটুকে খাঁচায় নিয়ে আসা হয়। ১৯৮৯ সালে টিটুর সঙ্গী আসে। ওর নাম দিই ডায়না। এর তিন বছর পর ১৯৯২ সালে ডায়না আর টিটুর সংসারে জন্ম নেয় ওদের বাচ্চা। নাম দেওয়া হলো জলসুন্দরী। এভাবে ১৮টি বাচ্চার জন্ম আমার হাত ধরেই হয়েছে।

Like
Comment
avatar

Nazmul Hasan Raj

Ydhs g gsbshg
Like
· Reply · 1577580634

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

jamaljamal

Shhxv
Like
· Reply · 1577585876

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

S. M. Zafirul Hasan

 
zfhhre
Like
· Reply · 1577637274

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

Load more posts

Unfriend

Are you sure you want to unfriend?

Report this User

Important!

Are you sure that you want to remove this member from your family?

Crop your avatar

avatar

Edit Offer

Sell new product

Please describe your product.