জাতিসংঘের এই প্রতিবেদনটি বলছে যে, মেয়েদেরকে যদি স্কুলে রাখা যায় তবে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বিরাট পরিবর্তন আনা সম্ভব হবে।

এবং ব্যক্তি পর্যায়েও এর প্রভাবটা বেশ সুন্দর, ফ্লোরেন্স শেপ্তোর কথাই ধরা যাক, কেনিয়ার এক দুর্গম গ্রামে বাস করা এই নারী ৬০ বছর বয়সে পড়াশোনা শিখেছেন।

ক্যাম্পেইন ওয়ান এর প্রেসিডেন্ট গেইল স্মিথ মেয়েদের পড়াশোনার এই ব্যর্থতাকে 'দারিদ্র্য উস্কে দেয়ার বৈশ্বিক সংকট' বলে উল্লেখ করেছেন।

তিনি আরও বলেন, " ১৩০ মিলিয়ন বা ১৩ কোটির এরও বেশি মেয়ে এখনও স্কুলে যেতে পারছে না। অর্থাৎ সম্ভাবনাময় ১৩০ মিলিয়ন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, উদ্যোক্তা, শিক্ষক আর রাজনীতিবিদ যাদের নেতৃত্ব থেকে বিশ্ব বঞ্চিত হচ্ছে"।

আরো পড়ুন:
ভারতের সিনেমা হলে জাতীয় সঙ্গীত বাজানো নিয়ে চ্যালেঞ্জ

বাচ্চার নাম 'জিহাদ' রাখা নিয়ে ফ্রান্সে দ্বিধা