Eyonaa Eyonaa
    #secondaryschooltuition #privatetuitionwalsall #mathstutorbirmingham #englishtutorwolverhampton #financial
    Advanced Search
  • Login
  • Create New Account

  • Night mode
  • © 2021 Eyonaa
    About • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Help • Verification

    Select Language

  • English
  • Arabic
  • Dutch
  • French
  • German
  • Italian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Turkish
  • Bangla
Community
Events Blog Market Forum
Explore
Explore Popular Posts Play Games Watch Movies Jobs Offers Fundings
© 2021 Eyonaa
  • English
  • Arabic
  • Dutch
  • French
  • German
  • Italian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Turkish
  • Bangla
About • Contact Us • Developers • Privacy Policy • Terms of Use • Help • Verification
  • Create album
  • Create advertisement
  • Create new article
  • Create new event
  • Create New Group
  • Create New Page
Shujon Miah
User Image
Drag to reposition cover
Shujon Miah

Shujon Miah

@workerweb24
 
  • Timeline
  • Groups
  • Likes
  • Friends 72
  • Photos
  • Videos
I am a seo expert
72 Friends
44 posts
http://dailysurma.com
Male
05-05-98
Working at SEO
Studied at Ali Amzad High School
Living in Bangladesh
Located in Sylhet
image
image
image
image
image
image
Shujon Miah
Shujon Miah
8 months ago ·Translate

আপনি কি অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করতে চান , তাহলে এই পোষ্টটি শুধুমাত্র আপনার জন্য ।

অবশ্যই আপনার যা থাকতে হবে ।
১। একটি লেপটপ বা ডেকস্টপ
২। অল টাইম ইন্টারনেট কানেকশন
৩। Skype id (কথা বলার জন্য পিসি হেডফোন)
৪। রাত ২ টা পর্যন্ত জেগে থাকার অভ্যাস

যোগাযোগ করুন ই-মেইলেঃ workerweb24@gmail.com
যারা অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করছেন তাদের জন্য এই পোষ্টটি নয় ।
দয়া করে এডিয়ে যাবেন ।

Like
Comment
avatar

saiful islam

ami chai
Like
· Reply · 1594567651

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

Shujon Miah
Shujon Miah
8 months ago ·Translate

http://starkjournal.com/2019/1....1/ar-15-lower-for-sa

Like
Comment
Shujon Miah
Shujon Miah
1 year ago ·Translate

হযরত বাহাউদ্দিন ও একটি পাখী
নাক্সবন্দিয়া তরিকার প্রবর্তক হযরত বাহাউদ্দিন নাক্সবন্দি। একবার তিনি মুরিদদের নিয়ে বসে আছেন। এমন সময় একটি ছোট্ট পাখি ঐ ঘরের ভেতর ঢুকে গেল। কিন্তু আর তো বেরোতে পারছে না-একবার এ দেয়ালে ধাক্কা খাচ্ছে তো আবার ও দেয়ালে।

এর মধ্যে পাখিটাকে সাহায্য করার জন্যে একজন মুরিদ উঠতে যাচ্ছিলেন, সাথে সাথে হযরত বাহাউদ্দিন তাকে বললেন-তুমি বস। তোমাকে কিছু করতে হবে না। শিষ্যরা একটু অবাক হলেন। পাখিটা ছটফট করতে করতে একসময় জানালার পাশে গিয়ে বসল, হাঁপাতে লাগল। যে-ই একটু স্থির হলো, অমনি বাহাউদ্দিন একটা হাততালি দিলেন। চমকে উঠে পাখিটা বেরিয়ে গেল জানালা দিয়ে।

বাহাউদ্দিন তখন বললেন-দেখ, যখন পাখিটা ছটফট করছিল, ওড়াউড়ি করছিল, তুমি যত কিছু বোঝাতে চাইতে, সে বুঝতো না। যখন সে শান্ত হলো, নীরব হলো তখন আমার হাততালিতে সে চমকে উঠল ঠিকই; কিন্তু চমকে উঠেই সে নতুন সত্য উপলব্ধি করল যে, রাস্তা এইদিকে এবং সে বেরিয়ে গেল।

সত্য উপলব্ধির জন্যে প্রয়োজন অন্তরের স্থিরতা ও প্রশান্তি।

Like
Comment
avatar

kanon ahmed

Nice
Like
· Reply · 1576729402

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

Abu Bakkar Siddik

God
Like
· Reply · 1576729829

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

Ruba Reza

Gd
Like
· Reply · 1576772573

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

Shujon Miah
Shujon Miah
1 year ago ·Translate

কেন কাজ করছি
মোঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব আগ্রায় মতি মসজিদ নির্মাণ করছেন। তিন শ্রমিক কাজ করছিলেন।

প্রথমজনকে জিজ্ঞেস করা হলো-আপনি কী করছেন? শ্রমিক জবাব দিলো-আমি পাথর কাটছি।

দ্বিতীয়জনকে জিজ্ঞেস করা হলে সে জবাব দিলো-আমি পাথরটা এমনভাবে কাটছি যাতে এটা সুন্দর চৌকোনা হয়-নির্ধারিত জায়গায় মাপমতো বসে যায়।

তৃতীয়জনকেও যখন প্রশ্ন করা হলো-আপনি কী করছেন, সে জবাব দিল-আমি মসজিদের জন্যে পাথর এমনভাবে মসৃণ করছি যাতে এ পাথরের ওপর নামাজে দাঁড়িয়ে সেজদায় গিয়ে পাপী-তাপী পুণ্যাত্মা যে কেউ আল্লাহর স্মরণে লীন হয়ে যেতে পারে।

একটি কাজের দৃষ্টিভঙ্গি অনেক ধরণই হতে পারে। যিনি যে দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করেন, তার কাজের তৃপ্তি এবং প্রাপ্তি সে রকম। গল্পে বর্ণিত তৃতীয় শ্রমিকই আসলে কাজ সম্পর্কিত সর্বোৎকৃষ্ট দৃষ্টিভঙ্গির ধারক।

Like
Comment
avatar

Abu Bakkar Siddik

Dhshshs
Like
· Reply · 1576729844

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

Ruba Reza

Gd
Like
· Reply · 1576772607

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

Tania arfin

TAI
Like
· Reply · 1576850228

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

Shujon Miah
Shujon Miah
1 year ago ·Translate

ভৃত্য আয়াজের গল্প
গজনীর সুলতান ছিলেন মাহমুদ। তার একজন দাস ছিলেন, নাম আয়াজ। আয়াজকে সুলতান মাহমুদ খুব পছন্দ করতেন তার বিশ্বস্ততার জন্যে, সুলতানের প্রতি তার আনুগত্যের জন্যে। এতই পছন্দ করতেন যে, এটা আবার সুলতান মাহমুদের দরবারের কোনো কোনো মন্ত্রী-সভাসদের খুব গা-জ্বলুনির কারণ ছিল।

আনুগত্য কীরকম ছিল? একবার আয়াজ সুলতানের সাথে যাচ্ছে। পথে এক তরমুজ ক্ষেত দেখে সুলতানের তরমুজ খেতে ইচ্ছে হলো। কাফেলা থামিয়ে ক্ষেত থেকে তরমুজ আনা হলো। কাটা হলো। কাটা তরমুজের একটুকরো সুলতান আয়াজকে তুলে দিলেন। বললেন, খাও। আয়াজ খেল। সুলতান আয়াজের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, কেমন লাগল? আয়াজ বললেন, জাঁহাপনা, এত স্বাদের এত মিষ্টি তরমুজ বহুদিন খাই নি। বলে তরমুজের টুকরোটার সবকিছু চেটেপুটে খেতে লাগলেন।

দেখে সুলতানের খুব মায়া লাগল। বললেন, ঠিক আছে, এতই যখন তৃপ্তি পাচ্ছে, তাহলে ওকে গোটা তরমুজটাই কেটে দাও। তা-ই করা হলো। একের পর এক তরমুজের টুকরো আসছে, আর আয়াজ চেটেপুটে খাচ্ছেন। সুলতানও উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন-খাও খাও, আরো খাও।

শেষ পর্যন্ত একটা টুকরা বেঁচে গেল। এই শেষ টুকরাটা সুলতান মুখে তুললেন। আর সাথে সাথে ওয়াক থু করে ফেলে দিলেন! প্রচন্ড তেতো আর কষ। এই তরমুজ আয়াজ কী করে এত অম্লান বদনে খেয়ে গেল তা ভেবে সুলতান বিস্মিত হলেন। আয়াজকে জিজ্ঞেস করলেন, কীভাবে এ তরমুজ তুমি খেলে? একটু তো বলতে পারতে। আয়াজ তখন বললেন, জাঁহাপনা, যে তরমুজ আপনার হাত থেকে এসেছে, তা যত তেতোই হোক আমার কাছে তা মিছরির চেয়েও মিষ্টি।

কিন্তু একসময় সুলতান মাহমুদের কয়েকজন মন্ত্রীর ষড়যন্ত্রের শিকার হলেন আয়াজ। সুলতানের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি করল তারা। আয়াজকে বন্দি করার নির্দেশ দিলেন সুলতান। আয়াজ ধৈর্য ধরলেন। কারণ সে সময় তার আর কিছুই করার ছিল না।

জেলখানায় বন্দিদশায় কাটতে লাগল তার দিন। কিন্তু আয়াজ তার বিশ্বাসে অটল যে, সুলতান একদিন তার ভুল বুঝতে পারবেন। এবং আজ হোক, কাল হোক তাকে তিনি মুক্তি দেবেনই। দিন যায়, মাস যায়, বছর যায়।

এখন তো কারাবন্দিদের জন্যে কিছু নিয়ম আছে। তখন এসব কিছু ছিল না। এক টুকরো রুটি-এই হয়তো এক সপ্তাহের বরাদ্দ। বন্দিরা একটু একটু করে জমিয়ে রেখে তা-ই খেত। আয়াজও তা-ই করতেন। এরকমই একবার আয়াজ এক টুকরো রুটির খানিকটা খেয়ে বাকিটা তুলে রেখে ঘুমাতে গেলেন। ঘুম থেকে উঠে দেখেন তিনদিনের খাবার সেই রুটির টুকরোটা নিয়ে এক ইঁদুর দৌড়ে পালাল।

দেখে আয়াজ হেসে উঠলেন। যাক! তাহলে আমার এখানকার রিজিক শেষ হয়ে আসছে। আমি এখন মুক্তি পাব। অর্থাৎ বিশ্বাস এবং আশাবাদটা কত! সে সময় তার মনে হয়েছে যে, না, এর চেয়ে খারাপ তো আর কিছু হতে পারে না এবং এরপরে আমার মুক্তি ছাড়া আর কোনো কিছু নাই। এবং সত্যি সত্যিই তার কিছুক্ষণ পরই তিনি খবর পেলেন যে, সুলতান মাহমুদ তার মুক্তির ঘোষণা দিয়েছেন এবং তাকে দরবারে ডেকে পাঠিয়েছেন।

এই যে বিশ্বাস অর্থাৎ সর্বাবস্থায় শোকর আলহামদুলিল্লাহ এবং সর্বাবস্থায় আশাবাদী হওয়া-এটাই হচ্ছে সাফল্যের জন্যে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি।

Like
Comment
avatar

kanon ahmed

Nice
Like
· Reply · 1576729095

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

Abu Bakkar Siddik

Sujon miah
Like
· Reply · 1576729859

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

Ruba Reza

E
Like
· Reply · 1576772627

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

Load more posts

Unfriend

Are you sure you want to unfriend?

Report this User

Important!

Are you sure that you want to remove this member from your family?

Crop your avatar

avatar

Edit Offer

Sell new product

Please describe your product.